সুশান্তের বাড়ির 'ডুপ্লিকেট' চাবি কীভাবে দ্রুত তৈরি হয়ে গেল?



Odd বাংলা ডেস্ক: সুশান্ত সিং রাজপুতের বাড়ির ডুপ্লিকেট চাবি কীভাবে এতো তাড়াতাড়ি তৈরি হল? প্রশ্ন তুললেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। সুশান্তের বাড়ির চাবি নিয়ে প্রশ্ন তোলার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের বাড়ির আধুনিক লক সিস্টেমের একটি ছবিও পোস্ট করেছেন রূপা। নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে রূপা গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছেন, আমি আমার বাড়ির লক ডোর ও চাবির ছবি পোস্ট করলাম। বর্তমান দিনে বাড়িগুলিতে দরজার আধুনিক লক সিস্টেম এমনটাই হয়। 


আমার ধারনা ওর বাড়িতেও এমনটাই আধুনিক লক-সিস্টেম দরজা ছিল। সেই দরজার লকের চাবি, এত দ্রুত কীভাবে ডুপ্লিকেট করা সম্ভব হলো? আরও একটি টুইটে রূপা গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছেন, বর্তমান মহামারীর সময়ে, সুশান্ত মামলার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা প্রায় অসম্ভব হয়ে যেত, যদি সোশ্যাল মিডিয়া না থাকতো। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সুশান্ত সিং রাজপুতের ঘরের ডুপ্লিকেট চাবিটি পাওয়া যাচ্ছিল না। একটা চাবিওয়ালাকে দিয়ে ডুপ্লিকেট চাবি বানিয়ে ঘর খোলা হয়। এক্ষেত্রে, অন্য একটি চাবি ছাড়া কীভাবে ডুপ্লিকেট চাবি তৈরি হয়ে গেল? সে প্রশ্নও তুলেছেন অনেকেই। সুশান্তি সিং রাজপুত মৃত্যুর ঘটনায়, তাঁর মনের মধ্যে আসা নানান প্রশ্ন একত্রিত করে এক ডায়েরির পাতায় লিখেছেন, বিজেপি সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। সেগুলি একটি ছবি তুলে টুইটারে পোস্ট করেছেন বিপেজি সাংসদ। সুশান্তকে বাড়ির সামনের বান্দ্রা হাসপাতালে হওয়া সত্ত্বেও তাঁকে কেন কুপার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল? কেন ফরেন্সিক রিপোর্ট আসতে এত দেরি হচ্ছে? সিসিটিভি ক্যামেরা কি বন্ধ ছিল? এই রকমই একাধিন প্রশ্ন তোলা হয়েছে সেই টুইটে। বিভিন্ন প্রশ্নের পাশাপাশি, একটি নোটে ধন্যবাদ দিয়ে কঙ্গনা, অঙ্কিতা, সারা আলি, নানা পাটেকর, মনো তিওয়ারিসহ একাধিক জনের নাম লিখেছেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর ঘটনায় এর আগেও একাধিক টুইট ও ভিডিয়ো পোস্ট করে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বিজেপি সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর সমস্ত টুইট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ট্যাগও করেছেন তিনি। পাশাপাশি সুশান্তের মৃত্যুর পর তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল কে বা কারা কীভাবে ব্যবহার করছেন তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন রূপা। জিনিউজ, টুইটার
Blogger দ্বারা পরিচালিত.