হুগলি: রমজান মাস উপলক্ষে ফুরফুরা শরিফে ইফতার পার্টিতে যোগ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইফতার সভায় উপস্থিত থেকে তিনি মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের শুভেচ্ছা জানান এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দেন।
বুধবার (২০ মার্চ) বিকেলে ফুরফুরা শরিফে পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ফুরফুরা শরিফের পীরজাদাদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। ইফতার পার্টিতে বসে একসঙ্গে রোজা ভাঙার সময় মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের প্রতি শুভকামনা জানান মুখ্যমন্ত্রী।
মমতা বলেন, "বাংলা সব ধর্মের মিলনস্থল। এখানে হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ-শিখ সকলেই মিলেমিশে থাকে। বাংলার ঐতিহ্য সম্প্রীতির। সেই ঐতিহ্য বজায় রাখাই আমাদের দায়িত্ব।"
ফুরফুরা শরিফ থেকে রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বার্তা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, "কেউ বাংলার ঐক্যকে ভাঙতে পারবে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ রয়েছি, থাকব। বাংলার শান্তি নষ্টের যে কোনও চক্রান্তকে প্রতিহত করা হবে।"
এই ইফতার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফুরফুরা শরিফের বিশিষ্ট পীরজাদারা এবং তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক নেতৃত্ব। মুখ্যমন্ত্রীকে ঘিরে সেখানে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছিল প্রবল উৎসাহ।
ফুরফুরা শরিফের পীরজাদারা মুখ্যমন্ত্রীর আগমনে সন্তোষ প্রকাশ করেন। ত্বহা সিদ্দিকী বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী যে বার্তা দিয়েছেন তা বাংলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলার শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষায় আমরা তাঁর সঙ্গে আছি।"
প্রসঙ্গত, নির্বাচনকে সামনে রেখে সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ককে পাকা করতে মুখ্যমন্ত্রীর এই সফর বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক মহল।





একটা কথা বলি কিছু মনে করবেন না প্লিজ। সোশ্যাল সাইটে দেখা যায় অনেকে উটের বর্জ্য পদার্থ উচ্ছ্বাসের সঙ্গে খাচ্ছে। এগুলো কারা খেতে পারে বা কেন খায় এর উপকারিতাই বা কি? বিষয়টি সত্য মিথ্যা জানি না আশা করি জানাবেন।
উত্তরমুছুনআপনার কষ্ট লাগছে কেন? ইসলামিক জঙ্গী জিহাদীদের বিরুদ্ধে কথা বলুন। জিহাদীরা কেন মানুষ খুন করে সেটা তো বলেন না। মাদ্রাসায় কি শেখানো হয় সেটা তো বলেন না। মাদ্রাসাগুলো বন্ধ করে দেওয়া উচিত। আপনি এর পক্ষে না বিপক্ষে? তাহলেই আপনার স্বরূপ উন্মোচিত হবে। সৎ সাহস থাকলে জবাব দিন।
উত্তরমুছুন