মৃত্যুর ২০ বছর পরও ফুলন দেবীর নামে ডাকাতির মামলা, অতঃপর...
প্রসঙ্গত, ১৯৮০ সালের ২৫ জুলাই ফুলন দেবী, বিক্রম মল্ল এবং তাঁদের গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে ওই মামলা রুজু হয়েছিল। স্পেশাল জাজ (ডাকাতি) সুধাকর রাইয়ের এজলাসে ওই মামলার শুনানি হয়। ওই বছরই পুলিশি এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় বিক্রম মল্লর। ১৯৯৮ সালে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আদালতের কাছে সেই মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। তবে ফুলন দেবীর বিরুদ্ধে মামলা জারি ছিল।
গত মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যুর সমস্ত প্রমাণপত্র দেখার পর আদালত ওই মামলা খারিজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। আশ্চর্যজনকভাবে মৃত্যুর ২০ বছর কেটে যাওয়ার পরেও ওই মামলা চলছিল, এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তরপ্রদেশে।
জানা যায়, আত্মসমর্পণ করার পর ফুলন দেবীর জীবন একেবারে পালটে গিয়েছিল। একসময়ের দাপুটে ডাকাতরানি দিল্লিতে পৌঁছন। সাংসদ হন। তবুও এই মামলা বন্ধ করা হয়নি, এই বিষয়টিও ভাবাচ্ছে অনেককে। ২০০১ সালের ২৫ জুলাই শেরসিং রানার গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর। তারপরেও ভগ্নিপুর পুলিশের ২০ বছর লেগে গেল মৃত্যুর প্রমাণ জমা দিতে।
প্রসঙ্গত, গত ২৫ জুলাই ডাকাতরানির মৃত্যুর ২০ বছর হল। প্রয়াত সমাজবাদী পার্টি সাংসদের মূর্তি বসানো নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে উত্তরপ্রদেশে।
Post a Comment