নিজের হাত নিজে দেখেই জানুন, কখন ঘরে আসবে অনেক টাকা
Odd বাংলা ডেস্ক: টাকা কে না চায়। টাকার জন্য মানুষ কি না করে। পৃথিবীর সবাই চায় অনেক টাকা উপার্জন করতে। জীবনের শান্তি সমৃদ্ধি বজায় রাখতে। জীবনে আনন্দ বজায় রাখার জন্য আর্থিক ভাবে শক্ত সামর্থ্য হওয়া খুব জরুরী। টাকা জমানোর চেষ্টা-ইচ্ছে সবারই থাকে। কিন্তু বছরের শেষে দেখা যায় হাতে একদম টাকা নেই। প্রয়োজনের সময় অনেকেই হা হুতাশ করে টাকা না থাকার জন্য।
সবার কিন্তু এমনটা হয় না। কেউ কেউ আছেন যাদের হাতে বেশ সঞ্চয় থাকে, সেইসব মানুষগুলো কি আলাদা, একদমই নয়। কিছু অভ্যাস থাকলেই সঞ্চয় নিয়ে চিন্তিত হতে হয় না। কম বয়স থেকে টাকা জমানোর অভ্যাস করা খুব জরুরী। অনেকেই ছোটবেলা থেকে মাটির ভাঁড়ে টাকা জমায়।
আপনার জমানোর ইচ্ছে থাকলে আপনি এখন থেকে শুরু করতে পারেন। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বেতনের ১০ শতাংশ রিটায়ারমেন্ট একাউন্টে জমা রাখুন ভবিষ্যতের পুজি হিসাবে। একটা সময় এটা আপনারই উপকারে আসবে। কোনো একটা জিনিস আপনার কিনতে ইচ্ছে হচ্ছে অথচ জিনিসটা আপনার দরকার নেই।
এই দুটোর মধ্যে পার্থক্য করতে শিখুন, দেখবেন টাকা জমাতে আর অসুবিধা হবে না। নিয়মিত রেস্টুরেন্টে যাওয়া বা প্রায়ই ঘুরতে যাওয়া, এসব সবসময় দরকার নেই। এসব ক্ষেত্রে সামলে চললে টাকা জমাতে খুব একটা অসুবিধা হবে না। দৈনন্দিন জীবনে একটা বাজেট করা খুব জরুরী।
অনেকেই ভেবে থাকেন এই সামান্য বেতনে কীবা বাজেট করবেন। কিন্ত এর মধ্যে একটু হিসাব করে চললে উপকার আপনারই। সবসময় চেক বা ক্যাশ ব্যবহার করুন, কারন কার্ড ব্যবহার করলে আপনার হিসাব থাকবে না। কার্ড ব্যবহার করার সময় আপনার মাথায় থাকবে না যে কত খরচা হচ্ছে।
টাকা ব্যবহার করলে আপনার মাথায় থাকবে কত খরচা হচ্ছে। এছাড়াও অনেকেই জ্যোতিষের কাছে যান, পরামর্শ নেন, কি করলে টাকা জমানো যায়। অনেকেই হাত দেখান জ্যোতিষিকে, জানতে চান কি করলে হাতে টাকা আসবে।
হাতের আয়ুরেখার শেষ অংশ থেকে শনি মনিবন্ধ থেকে শুরু হয়ে শনি পর্বত রেখা পর্যন্ত পৌঁছে গেলে, একই সাথে ভাগ্যরেখার উপর অশুভ চিহ্ন না থাকলে সেই ব্যাক্তি ব্যবসায় সাফল্য লাভ করে। কোনো ব্যাক্তির হাত ফোলা ও আঙ্গুলের মাথা যদি গোলাকার হয়, একই সাথে যদি নরম ও কোমল হয় তাহলে সেই ব্যাক্তির ধনবান হওয়ার যোগ থাকে।
Post a Comment