Odd বাংলা ডেস্ক: ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার একটি ছোট্ট গ্রামে। স্থানীয় এক ব্যাক্তি তাঁর ছেলেকে ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন। তাঁর ছেলে বোনম্যারো জনিত সমস্যায় ভুগছিল। কিন্তু ডাক্তার তাঁকে যে কথা শোনালো তারপর তাঁর চক্ষু চরক গাছ।
চিকিৎসরা জানিয়েছেন তাঁর ছেলে যে বিশেষ রোগে ভুগছে এটি একটি বংশানুক্রমিক রোগ। আর এই রোগ অবশ্যই তাঁর সন্তানের পিতা মাতার আছে। নইলে এই রোগ সন্তানের শরীরে যাওয়া সম্ভব নয়। চিকিৎসকরা তারপরেই তাঁর এবং তাঁর স্ত্রীর ক্রোমোজোম টেস্ট করে। সেখানে তাঁর স্ত্রীর শরীরে এই রোগ পাওয়া গেলেও তাঁর শরীরে কিছু পাওয়া যায়নি।
কিন্তু চিকিৎসক জানিয়েছিলেন এটা অসম্ভব। তাদের দুজনের শরীরেরই এই রোগ থাকতে হবে। তাঁদের ছেলের বয়স এখন ১৯ বছর। বাবা-মায়ের আবার ক্রোমোজোম টেস্ট করা হলে আবার সেই একই ফলাফল আসে। অবশেষে সেই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে জোর করেই প্রশ্ন করে। প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে সেই মহিলা স্বীকার করে নেন যে ২০ বছর আগে বাড়ির পাশের ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এবং তাঁর সঙ্গে যৌনমিলনও হয়েছিল কয়েকবার।
সূত্র: আউটলুক ম্যাগাজিন
Post a Comment